Saturday, October 25, 2014

আবার বিন্দু। পাঁচফোড়নের সাংঘাতিক। মাড়ির আড়ালে আনমনা রক্তচিনি। যে আলোয় নবীনারা চন্দ্রাহত হয়। জানলা খুলতেই নেমে আসে খড়গ। ছররা ছররা গুলি করে অসংখ্য। দেওয়ালে। বাঁশ বেয়ে নেমে আসে তড়িৎ। সাদা হিলহিলে সাপিনী। অসংখ্য কাঁটাতারের জিম্মেদারি। সঙ্ঘমিত্রা। তবে এখন নিশা। জলভাত খেয়ে ঘুমিয়েছে। তা'বলে কি কিছু বলবার নেই? কোনো মায়া নেই শাঁখায়, প্রেতিনী। আফিম। আধপুরানো চিতায় চন্দনক্লেশ। এই নির্ভার আমোদ। ছাইকলঙ্ক। তোমাকে লিখিয়ে নিচ্ছে কাঁপুনি। হিমশব্দেরা। অভিলাষ ফুলসাজিতে অক্ষর। কাঁচের গুড়োয় তারামুখর। বল, আর কি বা চাইতে পারে রাত্রি? জ্বরলাগা তীব্র অসুখ। জন্মাবধিকাল। কার কান্না জন্মায়। কার নখে আগলে থাকে আস্তিন। শুধু  স্নিগ্ধ শোঁকে সুতীর্থ। এলাচগন্ধী কাজল। অদৃশ্য নেশামধুর। কাঁধ বেয়ে জিভে আসে ক্লান্তি। যে প্রেমে কদমের ফুল জন্মায়।   

No comments:

Post a Comment

Your Thoughts ...