Untitled #8

This is 
for all those
carcasses who swam across
the gutters and paperlight desolations
wrapped in distant howl and the inability to 
speak out and seek forth while
sun played on cracks of bricks and 
empty scars of 
loner 
silence and 
the shine of
spit on a loser's lips. 

ছায়াহীন

(WC)

বিদেহীর রন্ধনযজ্ঞে কিছু প্রাচীন উপকরণ গলছে। এই রক্তিম স্বাদ, রক্তিম মেদুরতা, রক্তিম চিতার উজান প্রয়াস শঙ্খচিলের আদিমতাকেই বহুবর্ণ উস্কে দিচ্ছে, বা চিরাচরিত ক্ষয়িষ্ণুতার নবদর্শন। এই যে একে একে শালপ্রাংশু নিস্তব্ধতা আবার বিদীর্ণ আয়ুর শেষঘ্রাণ, চোখের কোল ও মুকুটের মণিমন্ডনে জড় হয় ক্ষণস্থায়ী বালির চিকচিক, বা অদৃশ্য শোভাসম্ভারে উড়ে যাচ্ছে স্বর। নিখুঁত আবশ্যিকতার মতই কালচে, স্রেফ দাম্ভিক উন্নাসিকতার পরিমাপ। জরাজীর্ণ পরিসরে ক্ষীণতর দৃশ্যমানতা - উড়ন্ত সব জোকার, পুতুল। ওরা পেছনে হেঁটে যুদ্ধ করে। হায় রে পশ্চাদগামী! বিন্দু বিন্দু জমাট বিকল্প চিন্তাধারা, টাল খায় চূড়ান্ত ভ্রান্তলিপি। ধারালো অস্ত্র খুঁজেছে, তপ্ত অনল-গরল খুঁজেছে, কঠিন শক্তিস্পর্ধা খুঁজেছে। শুধু চোখ তুলে দেখেনি মরুভুমে ওপ্রান্তে কখন একলা দাঁড়িয়েছে দিপ্ত অচিন্ত্য রূপনির্যাস। ভেবেছিল অন্ধকার ঘনাবে, কিন্তু কাব্য আর বাস্তবের দূরত্বে থাকে নিয়তির হাহাহোহো, চিরসত্য অপরিণামদরশিতা এবং মৃত্যুদেবের শতছিন্ন ফুটিফাটা বহুরূপ।

________________________________
A Man Who Casts No Shadow In The Valley of War

আদিম প্রলোভন ও স্বাদসন্তুষ্টি

বেনে সমাজের সো কলড পরিশিলিত হিঁদু আচার নীতি অ্যান্ড অল দ্যাট সবই ভালো, পৌষে মঙ্গলবার, নোতুন গুড়ের নিয়মমাফিক বার্ষিক ঢেঁকুর, মাঘ ধানের অনপনেয় গেরো দরজার হাতলে, পরেরবারের পিঠেটা যেন ভালই হয়, লক্ষ্মী লক্ষ্মী, এখন অবশ্য 'ধুত্তোর সর্ষের তেলের দামটা পজ্জন্ত কমাতে পারল না, ক্যানই যে ভোট দিলুম' টেনে মাফলারটা দু'পোঁচ টান। মিঠের মিঠে মুগডালে হাসিখুশি তাজা মটর ও ভারিক্কি কুছ ফুলকপি ( বিভূঁইয়ে গোবি কয়, আমাদের মতো ধ্যাস্টামো না করে মানানসই নাম যে ফেঁদেছে তা বটে) দিয়ে যে জেন অস্টেন ন্যায় দাগাদাগা রোমান্স সৃষ্ট হয় তার জন্নে আলাদা উপন্যাস বরাদ্দ, আভি নেহি। বরং ব্রয়লারেও যে স্নেহের রাজপুত্তুরের আলসেমি ধরবে সেটির টের অন্দরমহল পাওয়া মাত্তই থানকুনি পাতা ও কাপালিক রক্ষাকবচ 'লাল মিরচি'টা সোঁদা দিয়েছিল, অষ্টমের দোকান থেকে মাসকাবারি বন্ধ বলে দিলুম' ওদিকে সমুহ পারিবারিক চিন্তাধারা টাল খেয়ে নষ্ট হয় দেবসেনাপতির দোরগোরায় - হেডআপিস এই হল শব্দছক ধরেছেন। অতএব খোকাবাবুর সমরাভিযান।

শীতকালের বাজারে কালিকা উপেক্ষা করে হন্টন দেওয়াটাও বিদারক। তবুও পঞ্চাশের নোট বাগিয়ে একটা মাংস, একটা চিংড়ি চাওয়ায় এ পেয়ার অফ ওয়াইজেন্ড আইজ 'এ কাঁহাক্কা বুরবক' নজরিয়ে পাওনা ফেরত দিলেন। কঠিন কলকাতা! সবসময় যে অরজিনাল পেঙ্গুইন বা ভিন্টেজ কেনা যাবে তা ক্যান, মাঝেসাঝে ইউ পি বি'র জাল দিয়ে মাছ তুলতে হয় যখন বেশিরভাগটাই আর এস কিনে শরীর সেঁকতে - সে যাকগে। কাজের জায়গায় কাজের বাত। উল্টোবাগে ধাবমান জনরাশির ২২৩ ধরতে দেখে পার্থিব আজুবার বেমালুম বিস্মরণের কথা ভেবে বেদনায়, যেমন ব্যাবিলন কেঁদেছিল, সামলে নিয়ে 'এই গলিটার শেষ প্রান্তে' শুনে হাল্কা হাওয়া - পেটটা ফাঁকা ঠেকছে, অন্ধকার আলোর অসমান ডুয়েল মাঝে ফাটা টায়ার ফাটা পাশবালিশ ফাটা বাদামপ্যাকেট টপকে ঘুপচি কোত্থেকে মবিলের ভারীঘ্রাণ 'তেরা দুনি ছাব্বিশ' বোরখাবদ্ধ সফিয়া লরেন ( আন্দাজই জীবনের উপজীব্য, বিশওয়াশ না হয় কামু খুলে মেলান) দোকানফিরতি হাংরি জেনারেশন যেন ফিয়ারস লেনেই উপড়েছে প্রায়। শ্বেতশুভ্র ল্যসী ১৫, তো দাঁইকরা ঝিকিমিকি গাজরের হালুয়া প্রবল রেজোলিউশনকে ফিকেতর তুলেছে - বাট মহম্মদ শ্যাল পারসিভিয়ার। অতএব টহল দিয়ে এলাকা সসম্ভ্রমে পরিদর্শন ও নিহারি- বিফ বিরিয়ানি-আদ্রাক চা-ফিরনি-তদ্দর্শনে ক্ষুদা খোদার কসম খেল। 

স্মর্তব্যঃ শিবসান্নিধ্যলাভ বজ্রকঠিন অমরনাথ পথেই, এবং কর্পোরেশনের দুর্দমগতির মেকানিকগণ অন্যথা ভাবেন না। একফালি রাস্তা নিজস্ব রন্ধ্র খুলে ডাই করে ১৮৬০এর সুয়েজ প্রণালী প্লাস ইট লক্কর পিত্ত বেয়াড়া প্লাস্টিক কংক্রিট স্ল্যাব ওপারে দুপাটি চটি ছেড়ে রাখা। প্রণম্য, কোবাল্ট ব্লু'তে লেখা বড়বড়, নামের স্পেসটাই দেড়জন আড়াআড়ি জায়গা, বাদবাকি আধা মালিক ও সহকারি। শিকে কয়েকজন অপেক্ষা করছিল বটে, তাই শালপাতার ডালায় পেসাদ গ্রহন করলুম, নিমিত্ত বাক্যব্যায়ে। সালাউদ্দিন চাচাও গম্ভীর, গামলায় অপেক্ষামান ওহ-সো-ফাইন বিফ ভুনা রাজকীয় কিছু সেন্ট মশলা মিক্সিয়ে তৈয়ের, মুঠো মুঠো ডেলায় শিকে বিঁধছে ও রুটিনবৎ ঝলসাচ্ছে। এইচ এম টি হাতঘড়িও খাচ্ছে, আর সুতোর পাক পাচ্ছে অগ্নিদগ্ধের পূর্বে। মানে এটাই তো! ঔপনিবেশিক এই ভাবকালে মুখে গলে যায়ে বলতে আমরা পক্কনিতম্বেরা পাখিপড়েছি বাটার, তাই এই অ্যামব্রোসিয়া যে মুখোগ্বহরে পল পল বিগলিত করুণা জাহ্নবী যমুনা, উইথ লঙ্কাকুচি পাতিনেবু টাকাটাকটাকনা। খিরি কাবাবটি লাপাতা ছিল; আর সুতো না জরালে ঝরে পরবে চিকি, এ রেগুলার শিক কাবাব নয়। বিলাসিতার আরেক নাম কাবাব ভক্ষণ, পুরাণেই লেখা আছে, তাই চাচার নিকট বটি'র দোরখোয়াস্ট পেশ করা হয়। পনেরো-দীর্ঘ-মিনিটের সময় চেয়ে অন্য গামলা বের করলেন - ইহায় গোস্তের নাজারা জমকালো, পরিমানে সীমিত, তাই পরীক্ষা প্রার্থনীয় (অন্তিমে সসন্মানে উত্তরণ, বাহুল্য, তবুও)। ছটু টেবিলফ্যান আঁচে তাকাত লাগাল, ফুটফাটছিটছাট কয়লার রোশনাইতে জমাট শিহরিত সরু ফালার মত বিলি কেটে যাচ্ছে, চাচার হাত অবিরাম কেয়ারসহ, বাদামি চমকানি। সালুবাবু বলে ডাকলে খচবেন এই ভেবে জড়িয়ে নিলুম, কিন্তু পাদধূলি প্রয়োজন। ভারিক্কি চর্বিসিক্ত মেগাস্বাদ ওমের সোহাগসমেত, সেই রুশ রুপকথার নির্মল ওয়াটারকালার বা দ্রাবিড়ীয় কভার ড্রাইভ বা অসহ্য প্রেমছোঁওয়া, যে যেমন পারে, কারণ হ্যাপিনেস কামস অ্যাট ২৫ (সুতা বা সুতলি কাবাব) অ্যান্ড ৩০ (বটি কাবাব)। অগ্নিস্নান পরবর্তী সুতো ছাড়ানো ও দাবীমতো 'পিয়াজ তা বেশি করে, নেবু না দিলেও চলবে'র রাখওয়ালা কোণায় ছোটে উস্তাদ, মাঝে আরেক বান্দা এসে আরেকটু টাইট দিয়ে গেল, ময়দার মতো, হাল্কা দলাইপেষাই, তবুও মখমল। চিরাচরিত এলিটিজমকে শুইয়ে দিতে পারে এমন (ও কি পাউরুটিতে লাগিয়ে খেতে হয় হে হে, বলে সন্দেহ ফাঁদলে কাঠঠোকরায় কামড়াবে) নাজাকাত কুছ অর হি, সালুবাবুর চোখে ক্লান্তি কেন, থাম্লে যে মানবসম্প্রদায়ের নুকসান সে বোঝার জন্যে  ফ্যান ক্লাব প্রয়োজন, এক্সটেনশন কর্ডে ঝুল, হাইজিন ভেবে পেছলে কি আর করবে খোদা।    

কলুটোলা হয়ে সর্পিল ফিয়ারস লেনে প্রায় অদৃশ্য, লিয়াকাত সুইটসের পাশেই আদামস কাবাব শপ। ধর্মের কলার তোলা আজকের মতো না হয় তাকে তোলা রইল, আরে, সেই ধর্ম, যেটা বলে কম পয়সায় তারিফযোগ্য খানা নাকি আজকাল মেলা ভার। ধুস!

  

Untitled #7

(WC)

I am staring at her countenance. She breaths slow. A tuft of hair graces her forehead. Droplets appear. The fan has stopped.

What if I have started liking this stagnation? The baskets and bookshelves are fixed in a stupor. They do not exist, they only cast shadows. They are alive in the shimmers of the candle. And the moonbeams. A butterfly came dancing in search of light. The light which falls on the upper arch of her lips. The lips did not cast shadow. They were silent. I am not even concerned about her breathing. 

It came to an end at three.


_________________________
Exercise. Barest adjectives and adverbs. 9-11

Blue Is The Warmest Colour

Entry 1 :

(WC)

Temperature, science defines, is actually the effect. It is our senses that dictate what perception we attach to any inanimate entity. Like charcoal embers. Winds from North. Yellow lime. Sun. 

Senses are dimmed. Sounds are faint. Specks of light dance on wild LSD trips. Shimmers are abound. Have you ever felt the receding shrill of chaos as you move deep down the palpable void of thickening darkness? A faint glow circle the iris, you will see. you will feel a rush unlike any of those that you have left in the past decades. It is by the strike of irreversible fate that losers share the burden of actions and consequences. But a better way is to lose out in the infinite expanse. And then, if you look above, you will find yourself circling a trance of fading luminescence. A warm embrace, a drowning pleasure, temporal grips across fervid skin. Blue, take me home, into your abyss.  

________________________________________________
Entry 2 :

"How are you?"

In what has been yet another indistinguishable span of eleven hours from the perennial cycle of brutal monotony and flash coffee-breaks, which are the only rewards of amassing aimlessly for materialistic impossibilities societal desires and likewise, Vesper had, yet again, successfully managed to veil her ambitions of sifting apart those loose strands that wildly play on his forehead. If memory serves V right, she has found herself yet again in the same, ostensibly paralyzing space. Confines, four walls. And then she hypnotically switches on the pale blue dim that slender nightlamps with ornate designs from the forgotten Ming period, brings. 

A wonderful knitwork, one understands - streams of darkness and feeble darts of scant illumination. Almost dark, just a few sprinkles of diminutive hue. Like those softer vestiges of objectivity and annoyance. There is a narrow causeway that connects grey polished concrete pavements and the muddy wasteland where daisies bloom. White were the wrinkles that appeared when accosted about the probable direction. The answer was not magical but definitely had a better smudge of beige than those ribbons V ties around her waist in moods of playfulness, or in fresh autumnal breezes, or seeing the crazy diamond of a lunatic waltzing downtown. V definitely senses the infernal crimson halo emanating from the distant skytower by the sea, which braves the rolling winds and screaming Prometheus to let her know it is still out there. Suddenly, she jumps out of her delusion when trouble in the form of approaching deadlines permeated her thoughts. Scribbles and aligned texts packed in carefully segregated columns on papers tucked inside brown files and miniature directories, along with yellow thank-you notes and pinkslips. On other days she would have straightaway jumped into the conclusion that those slimy pastries with green cream flakes are bad for vision, global reverence for satires is unfounded and Joan Baez sucks. Not in that order of priority, but almost close. V would also have, by now, rummaged her entire collection of dry utterances that she bestows on infrequent admirers, yet failing to describe the deepest mauve that hangs on the nocturne of these hours. Same again. She has almost quite forgotten how peaches and cranberries taste. Back in those days spent on Algerian vineyards, she would stick out her tongue as much as it would permit, to see if her upper palate had a similar tinge, with the vigilant terrier cooling himself in the same way. You should have never asked who mimicked whom. But then again, both of them lost love apiece.

No one sings her lullabies and no one tells her to close her eyes. A photoframe, on which dust is more prominent than the etchings, is all that describes her love for Matisses and Monets. It ached her to venture forth and draw in the curtains. It is a flurry of noise. Blitzkrieg of digital patterns, as they used to play on detuned visual projections. Weren't they a better fodder to imagination than Uncle Scrooge's slapstick? It is a torrent now, almost unstoppable. Vintage Kafka, with its polychromatic bookmark and many ancient pages and wisdom, knows for sure it would one day be picked up with great care, mostly desperation. Maybe, not today.    

Vesper tightens her grip and scrambles for the loose ends. The slender nightlamps with ornate designs from the forgotten Ming period asks again. V thinks what she heard was her voice screaming in muted passion, "I am warm."

Untitled #6

These hours are terribly frustrating. Clogged up. Scenes of perfection stitched with ebullient hopes. Terrible chaos. Zipped lips. Oh, restlessness. What can be this, or that - or, what do you think or understand - or, don't you know or can't you guess - or, this is what is should be or what it is. Not even a phonecall away from disturbance. Or peace. I can't focus. Simply. There is always this train of thought that beams like moonshine. Similar intoxicant. I guess resolution would swim up fast. To be surrounded by known faces. In comfort of similar senses. Reciprocation. A couple in the sea of so-so. Who have a lot to offer. Not scarred by malice, pride or money. Not yet, maybe never. I need to learn. Fast. Time = Essence. They are showing films, and I am missing out. Little conversations. You learn a lot from bickering and teases. Little towns where stories are simple and joys are profound. Many blabbering disgusts condolences. There is a perennial sense to explore. Look out, seek forth, never satisfied. Naive minds. Dostoevsky Saul Bass Morricone. Premen Shakti Prochet. Chocolate Ice cream Roshogolla. Dust Dreams Demons. These That Those.  

Untitled #5

The sonorous beats of fluctuating temper are crashing on the shores of infinity. Everyone needs a quivering sense of safety. One that actually shakes and makes base infirm. Stagnant waters splashed sideways and dead-centre. Unending avenues of blank blackness and wet nocturnes. And preludes to violent queasy aberrations. 

Could you smell that trippy coldness? Could you see the serenity bathe under the shadows of decaying sun? Could you see the pathos lined red under the folds of musty shirts and ill-fitting brassiere? He could go hugging ancient trees and chance eunuchs. He could ask for a cheap suit and few consoling lies. He could have simply begged for caresses and touches. The crests from pangs of an isolated existence meets the low tides of late rainfalls. 

The trembling yellows and oranges are closer than we think. Just as overlapped the Bageshri rag is in the fifth harmony of Barkha Ritu Aayi so is the sense of happiness and end. Or death. Bade Ghulam Ali Khan is ruthless in his meting out despair. It could be numbness on weak epidermis. It could be the nip in the colorless airs. It could be the charcoal sketch gone haywire. It could be the thin layer of impenetrable soot blocking what the spectacles wanted to see. It could be the vast sea of limitless silence on Red Road, where distant dots illuminate a receding emotion. It could be the the absence of the pressure of having to return back a reply in time. It could be the red of the taxi meter screaming and scurrying in the room of rushing montages. It could be the sensation of not having to care for anyone, care for anything and be equally careless. It could be the ability to intake low lights with brighter spirits and better hues. It could all be the rush, the rush, the cold, racy, unforgiving rush.


_________________________
A tipsy ride from Broadway down a silent darkness.
Gaje Ghata Megh.
Wind on face, ears and hair.

Of Unfamiliar Cheers

An almost deserted Chitpur Road at 12 noon. Where are those blaring loudspeakers, thunderous emblems of euphoria; bright, big, roadblocking structures, festoons and 
designs? Where are the masses, where is that mindless hysteria the city familiarized itself just a few days back? Isn't there a festival today, I asked myself. It can't be over by now.

But then again, a festival, need not be loud, by definition. You can celebrate it inwards, indoors, internally - sunshine. Just like the day itself. 

 

I started wandering past MG Road into Rabindra Sarani, and the bright streets had sporadic jaywalkers, tired Bihari coolies and tireless street urchins wearing glows of the day. Kolkata Police's diligent servants had made themselves comfy in the shades available on the scant road edges, tea stalls and wooden carcasses which go by the name of traffic guard stands. They were on the verge of sleep. Hard-earned one. The four-day strain, preceded and followed by more tortures surely entitled them to a siesta. A minority community's fest, puff, hardly an ache.

Royal Hotel's entrance was a humdrum affair. Where's the essence?

But in the ledge where the air was cool and mood festive a group, dressed in unblemished whites were found planning their affairs in hushed tones. Surma. Fresh, bathed, neatly poised. Surely a foreigner, one whispered. 'Aareyh chappal toh dekh - ' My all-season Paragon waterproof has given me away. (BTW, Avik once warned me about my mongoloid features. Never paid damn concern.)

A passer-by group posed for a united gleam. I forgot to ask their names.

A boy, with great effort, drags away a pile of leaves.

There were scattered faces. Aimless. Nakhoda's entrance had regular beggars lined for some thankful alms. Did I catch a few in better-off cloths? Surely it is their happy day, too. Some lowly men, men of streets have come to offer prayers at this hour. When buzz dumbs down. Empty courtyard. Doves making havoc in thin air, chasing tails, making merry. Or love. Wizened faces wait for coins, food, or care.

Vermicelli. Simui, vernacular. People have had their share. Now he sits shooing off flies and his natural tendency to doze. Golden stuff. 

But the aged woman stands without a twitch. Skull buried deep inside her crevice of a bosom. She doesn't move; I can not ascertain her age. I move on.  

KaNthal ka patta are essential to be fed to the bakris. Roads are lined with heaps of leaves. Five rupees per bundle. Md. Zulfikar and Sabir Hossain Gazi have set up their stall. They are selling this since morning and would be doing so for the next one and a half days.  Zulfikar has his eyes lined with surma, red lips, red scarf tied across neck, fingertips dipped in mehendi. Bright in colors, but business in conduct.

Their sister Hasna Banu is too delighted to give a smile. She sits perched on the thela in a bright-motif dress. Her brothers ask her to raise her head so that I get a better vantage point. She falters. Toothy grin, ashamed. Hasna.         
    

I found this pair of gentlemen, old, sharing pleasantries. The scene is that of a tailor-shop, belonging to the person on the left. Old school. 

But whom you would encounter most on the streets are the Kasais. Each with their stout cylindrical log to mince meat, which has a portion of rubber bicycle tyre to aid in carrying around. Waiting for customers who would take them home for the halal. Twelve to fifteen hundred per halal. Armed with the most filthiest bag, which is stuffed with knives and sharp blades to kill the sacrificial goat and slice the juicy mutton. Their dresses are characteristically stained with blood, splats and blotches and drops, blackened, or fresh crimson, on their vests, folded trousers, head gear, up their chins. Zahir and his two mates were cooling off their heels, and knives. 

Salim Qureshi and his brother are the head of a chief operative gang in these lanes. When I discreetly clicked a few snaps of the kasais waiting, a group asked me to take their pictures. On humoring them, they invited me to a large group of people waiting on the other side of the road. By the look of mine and my camera, the Qureshi brothers requested me to take a picture of theirs. No. not quite a grinning close-up. They hastily took out their knives, and a small piece of meat from their bag. Mark of profession. Pride.

Others of the same trade crowded around. Excitement of having faces emblazoned on reels. Which newspaper? Or Zee Bangla? Will it be published in papers? N-24 Pargana te pawa jaaye? Bakra? Kalke kaagoj ta kinboi, ki naam bollen jeno? Bohut shukriya, hamara foto kheechne ke liye. Hum jaise logo ka.

With reluctance I lie. Kal akhbar mein foto aa sakta hai. Maybe they believed. They did, surely. I move on. The man with white beard who sells shiny stones and sits regularly in front of Mars Pharmacy is clearly unperturbed by this cacophony. Somebody,later comes and wishes him Mubarak. He wishes back without glee. 

Just at the confluence of Zakaria Street I meet this duo. Samarth and Vansaj came to wish their Muslim playmate and friend festive greetings. No, they would just meet and greet him, won't join him for lunch. While they waited for their friend to come downstairs from  his three-storied house, the youngsters beamed in happiness. Samarth exclaimed on hearing that the camera costs less than 10K. Vansaj wanted my number; he said he would check on next day's papers if it carried his photograph. 

A Gujrati Niwas was just a few yards off, and a small 'Mata Ki Mandir' with its collapsible gates on. the man on the nearby Vodafone store expressed anguish on being aimed at with a camera without seeking permission. Kahaan kahaan foto chala jaayega.
A small eatery is lined with people queued up for kebab. White smoke emanates from the coal chulah. The poor are squatting in their meanest appearances. Patient expectations. A fattened bulged-up pair of goats are watching all of these closely. They know not when the time is to come. Not far from them, a highly adorned cow chews away to merry.

And then again I find sellers of kaNthal ka patta. A number of them. On this day of festival, what's better to have myself clicked, asks Anwar. 

Md. Shafiq and Md. Sabdullah too request me to take their pictures. Akhbar mein foto aaye toh mehrbaani hogi. Sabdullah complains that he looks a tad plump round the cheeks. I blame his mouthful of paan. 

Qayamat and Ayyub silently face the lens. I get words of thanks. 

Abul, whom they jokingly refer to as Sher Khan, sits next to him with his huge bundle of leaves. He doesn't ask me to take his picture, neither comments when his neighbors pose. He watches all of these with a fingers resting on his mouth. Introvert. Take his snap as well, others comment. I would have, anyways, a calm demeanor. 

I take a picture of Md. Shabur and his niece. But he insists that the frame must bear signs of his trade. So oil-fried delicacies find a place in the frame. His son is busy offering tea. just nearby. He is dressed in his best kurta.  

Moti Khan is past seventy. Not an age to engage in something physical, so he has set up his roadside stall where he serves tea in small cups, placed on a tiny saucers. His wife drinks her afternoon quota of sip as he watches the next door eatery's dwindling quantity of biriyani. Perhaps wistfully wishing for her full plate. Khan holds a firm grip on his kettle. His pride. He offers me a cup when he hears I am associated with a newspaper. I decline politely. I can not help but admire his slightly lit-up face, the shine. What small joys can a click bring!
  

People moving about in alacrity. Families. Fathers holding hands of young boys. Group of boys in gaudy sherwanis, well-oiled hair. Destitute women in search of generosity of the well-off, if the cheer of the day permits. Girls moving in herds, giggling in high spirits. Housewives sucking orange sticks, the youngest boy-child gets a choco-bar. Shopkeepers, with no customers to attend to, are also savoring chill of bar candies. Slight stench of mutton pervading nasal senses. In one of the communal water-sprouts, a heated exchange had begun. A man came in with a bundle of goat's innards. The intestines and softer tissues are to be washed and sold off. But cleaning them in these water-sprouts do mess up the place where people did their ablutions. Yahaan par nehin hoga, uss mohalle mein jaake gaanda karo. I had witnessed a few instances of cleaning the innards on the way , the stomach turned over to flush the undigested fodder; the tissues scrubbed with care. Men selling off hooves, hides. Nothing goes waste. Not everyone can afford meat. But a taste of bakri, for everyone, slightest piece. Md. Rizwan and Md. Asif, on their way to celebrations, gave me a smile. They were shining. 

At the end of Colootola Street, the boy on the sugarcane-juice stand was plain morose. Maybe all his playmates have gone away for the festivities. 

And a ice-cream cart trudges along gently. I guess slowly people will hover around. It won't be deserted.

The attar seller has opened up his fares and is searching for customers in these nearly empty streets. A group of men arrive on the taxi and are greeted by another on their arrival. The driver also gets a hug on the occasion. Smiling faces, ripe with grace that comes with renewal of acquaintance.

And the Mosque, silent, staid, stands by. Admiring the festivities. 

 
_______________________________________
Just a walk down the streets on a festival day turned into a photo essay. The faces responded, so did my camera's sensors. Had it been some other day people wouldn't have cared much. Though the day of festival itself didn't inflict any particular happiness, but that someone cared to capture their ordinariness was a gift for many. Must be shining faces on next day's paper. Curious about probable popularity. Speck of fabulous among humdrum. That was festive. Joy.

Of A Visible City #2

The city has put on new mirrors. It needs to see itself clearly - those dents on blackened skins which cosmetics can't obscure, or those deep down perforations and creases which Botox can't obliterate, those crimson blotches running down the length of spine like ants without a sense of direction, or those million more granules and scars on nubile wrists and dry vaginas, and those spaces between broken toes where secrets are tucked with sheer desperation. The city can not see all by itself, it needs new eyes. Not fresh, just new pixels. The mirrors, tiny, scurry along the cracks and rough edges, occasionally. But mostly, they follow hues and gaiety, cheers amid confusion, silkscreens and sunshines, glows and glitters and gleams. It needs to remind itself of the how happy it is, since it is so very essential. It needs its stockpile of essential hallucinogens. It needs its MBs of routine memories.

So the city has aligned itself with the masses, 'cause everyone says so. It is grappling for breath in order to stay afloat, in order to find base. The flashing mirrors are churning out deluge of visions, with every wink of finger and drop of gasp; but you need something more permanent. Because you never cared to retain, you just went by the tide.

Men, women and wanderers populated the thoroughfares. Simple men, regular women, and madmen/necessary lunatics. They needed new destinations. They needed bright dresses. Gaudy bedsheets and counterfeit chinos, uneven stilettos and hopes. At least they were real. They knew what they wanted, and they saved every penny of their desires. The city caught the first train from downtown and landed itself in holiday's market. Where the simplicity is not yet marred by opulent desires. 

Beyond the busy streets are silent lanes where corrugated sheets and labyrinthine sewage pipes lie in a dream long asleep. Marxist fallacies share communal space with muttonchops and soot-stained economy. People move in slow paces, care only about neighbor's allergies, or watertanks and telly's agony. Magnified cut-outs hide broken pillars and their muted heritage. The cut-outs shout, "Wake up, yeh fools, the carnival is here!" Glistening faces usher you to the orgy of sensual blasphemies. Adverts slap you left right up and straight. Economy is shining, up in those streetlights and monstrous hoardings. Face-packs tobacco derivatives fizz drinks embellishments things of no need things of consumer make-belief things of forced preferences things you think make you elated. Nails hammers bamboos vinyls glowsigns flexes plastics - so much for self-gratification. The city's veins are populated with faces who are proud, proud of having found a meaning to stay smiling, smiling as they found a chance to remain happy, happy because everyone else too is trying to do the same. Ganges trembles at this temerity. A lonely footwear lies unadorned. Red blood smells of fresh chickens. Dried leaves have been shooed off since they brought to much dull into the canvas; the ascetics found a kick on the crotch as the polluted the lush landscape of general jubilation. The mirrors, and their minds, shamelessly watched Her dress with the minimal simplistic attire She can truly afford. They thought it was all a cosmic celebration. They shook the beggars and lonely tarpaulins, "Wake up, yeh fools, the carnival is here!" 

Phantasmagoria. The city ached in silence, retreated its steps back to forlorn palaces and watched its body twisting in the vile carnival, of dust. 

Note To Self And Silences

Restless, rest-less,
Less than Tess
of
d'Uber-metronomia (I don't like her appreciating crass flirtations)
Wait, wait, waaait, way-ate
Eating away 16:9 
Q  23. How many millionth part of picoseconds are there in a day?
(a) 6.023E+23 (b) 9.1E-31 (c) the number of failed attempts (d) waiting queues in iBGP 
Wait Jen, what is it are you trying to avoid me is it some troubles you wish to sip don't you sleep as blankly as the pixels do are should i try 
to learn the network heuristics better in order to know you don't you see that every echo that can be heard without distorting enhancing demystifying disengaging projecting proselytizing  
or paraphrasing permeating denouncing deliberating
the holes soundlessness cre-
-Ate.
they said they would care. i smiled. they said they would laugh. i laughed too. i cared, definitely, but i laughed too. i found that easy and i found that what it should be, easy chicken, easily shared, evening ecstasy, but i never saw. but they saw, everyone is smart, who isn't? haven't you submitted your name? whose name? yours. mine? then whose where? how dare you try and have some fun at the expense of your own foolery and worthlessness and inability to talk and just arrange eroticism on century-long/wide/empty, what's the word, the word, the good word    
Back, forward, down the line
Timelines
To see you smile the way you were beautiful and true where times were old and I was dumb(fool)
Refresh
hashtag Tagged Self Develop 'Comics and Graphic Novels'
commentlikedshared
"The food was very salty today"
Grow up, roam around, find fakefakefakefakefakefakefake faces (big tight) breasts bosom virginity beasts you never wish to soil with your ennui
infinite corridors of
A mother loses her sleep and a son loses his semen - wondering when it would come up next, this moment, this minute, this hour, this day, this night, long night, long long night, before dawn, before light, before breakfast, before work, after work, after thought, afterthoughts, only thoughts, WAIT
useless infor
ma
tion
what am i reading
what am i writing 
what am i listening


... is typing
...

_______________________
"It struck a chord, didn't it? I wonder whether Saajan would have ever met Ila. Even if he ever tried to do that, he would never confront her. Perhaps words would dry. Like the deserting her in the cafe, shying away from making even casual conversations. Because so many mediums, yet seeking refuge in pieces of paper tucked between dry rotis. What more can one converse about. And of course, absence of words is not always silence, and silence is not always the rupture of conversations." 

Our Casual Ways

The fine, and altruistically arduous, judgement one needs to make between what is right and wrong is a path tread casually. Why casually and arduous in the same context, one might ask, getting the possible reply that basic human nature dictates that often it fails to discern what does not seem to it routine, or obvious. Hence casual, because you simply want someone to analyse it for you, the end result should govern and simply funnel out the entirety in a simple black or white monochrome. Because the general sentiment is I need not know the backstage as long as the conclusion corroborates with my stagnant notion, which of course, again, is a black and white monochrome with no base-paint of real shades of truth and discernment. And the arduous alley is perennially empty, because, simply, who is such fool to delve deep.

As always, to every entity, at least two sides exist, if it is not multidimensional, then many more. We have arguments, facts, counter-arguments, debates, dissonance, as true to any democratic setup. But then again the writer is no one to spell out what the truth is. But rather, why the present situation of agitation by students' body over an incident whose implications, everyone solemnly accepts, are simply horrifying, and its unbelievable condemnation by people not directly present or proactively involved, should be seen as an instance of how easily we want something to be true. Magic-realism? Maybe. 

So some rock-solid mentalities and theories : the said student body is always up for some political mileage, will always stand up to propagate culture of resistance and brandish its notorious resistance; the students always up for some mischief, and if caught, will trick even the Devil to waltz out in the easy path; and of course the vital ones - the authority is sacrosanct and media supreme. So the popular avenues of right information and free thinking are choked as long as those do not conform by establishment and set beliefs. The institution has always been breeding ground for nefarious activities, and hence, whatever the backdrop might be this time, the commotion is straightway pronounced wrong; their demands and protests has always been unjustified, hence it is meant to be wrong this time, as well. Why should we look and introspect, what is there to judge, a man of the streets asks. (Or is it just the man on the streets, not the different student community from the same institution, who themselves might be facing a similar situation? Didn't they realize, or were they busy appeasing themselves with what they have been forced to believe?)

Establishment always swallows opinions, or viewpoints which, even in a bit, sway from what is deemed obvious or the perennially recurring notions. An alternative voice to the situation is never given space. Now even if you have something worth fighting for, there is always a resistance of mind which prohibits you from projecting a different perspective, maybe even the true story, because that would clash with the ongoing reality(?) which people put themselves in. Why disturb that equilibrium of nonchalance of regular denizens and unquestionable fairness of authority. I will omit the facts which somewhat erodes popular thinking, I will select a story which people like to listen, I will select an angle which establishment conforms by, I will label your dissent with a political/ ideological slant that garners general distrust/ unacceptability, and finally I would spell out the judgement because you need not concern yourself with facts.

Because truth is for harebrained pussies. 

 

_______________________________

This is just an appeal and, as stated above, is neither the judgement nor the truth. They somewhat lie garbled in appeasement and our lack of digestive juices to absorb what one should see/hear as against what one sees/hears.

Jadavpur University, Sept'13.

Of Chasing The Night

(For those ninety-nine desires and many plans)


There in the streets I roam, in time
Where facts and faces and shadows align
In the pale houses or cornered bliss, 
Two-pice worries and dogs in peace
In peace the breath, night, chrome, I walk 

And I saw you shine
Just you
For me

Then you chased the night
For me
Just you

And now we turn the stares into sleep, of love. 

Below the haze the crows carry my truth 
Busy lanes yawning as they should 
Moist with hope that smile seldom gives 
Or as the boy in the blues gently believes

Picking the stones and staying still  
Is there a street busy with you
Showing signs that aren't quite true
The streets were left cold, as they always feel
The night left me cold, as I always feel

And I saw you shine
Just you
For me

Then you chased the night
From me
Just you

And now we turn the stares into sleep, of love.


________________________
Composed in the tune of, and with the contentment of peace as attained under the influence of, The Cinematic Orchestra's To Build A Home. 

Of A Visible City #1

(অথবা, শূন্যতা আর হেরে যাওয়ার মাপকাঠি) 

পাতলা ফিনফিনে কাপড়ের প্রান্তে লেগে থাকে বায়বীয় ধূসর। ছিটের থেকে অপরিষ্কার তামাটে আর সস্তা নীলের ডোরাকাটা অনেকটাই ঢলঢলে জামা; সুতোর ভাঁজে বছরভর বিস্বাদের কর্কশতা, ভারী ঘামের গন্ধ। টুনির ক্ষয়িষ্ণু উদ্দমতায় বুকের দুটো খোলা বোতামের ফাঁকে রোমহীন কালচে ছাতির ওপর হলুদ আলো প্রতিফলিত হয়। দুটাকার কচুরির ঝোল কষে লেগে থাকবে, চ্যাটচ্যাটে ঝাল-লাগা সৈন্ধবের স্বাদ, ঘামে, তেলে মোড়া কপাল বলে দিচ্ছে, বিগত কয়েকদিনের মতই সে স্নান করেনি আজও।

একটা সময়ে চায়ের গুমটিঘরেও কথা শুকয়। নিজের অপদার্থতার কথা ভেবেই মুখ মোছে জামার হাতায়, চোখের কালি। অপক্ক বাঁশের খুঁটিটা ধরে ওঠার চেষ্টা, তল খোঁজার তাল। খোঁচাদাড়িও মৃদুছন্দে চেনা কড়িকাঠে ফেরে, দুগাছি শুকনো লাউশাক আর শেষবেলার ওল, উচ্ছে শুয়ে রক্তমাখা নাইলন বাজারথলিতে, অপাংত্তেয়। ভাড়াটের দাবী, ফুটো তেরপলের নকশা আর অনেকক্ষণ চুপ থাকার চিৎকার যেন লেগে থাকে ল্যাম্পপোষ্টের গায়ে সাঁটানো ঝকমকি ফিল্ম   পোস্টারের হিরোর ক্রোধিত গর্জনে-"আমারও কিছু কথা বলার আছে - "। না, অতটা ভদ্র স্পষ্টবাদিতা নয়, প্রেমিকার প্রথম চুম্বনস্বাদের মতই জটিল, ঝড়ে চড়াইয়ের মতই দিকভ্রান্ত, থুতুছেটানো মুখখারাপের আবলুশ উত্তেজনা, সূক্ষ্ম আগেবতাড়নাই সম্বল - ওলটপালট খিস্তিখেউর।

ঘর ফেরা কুকুর চেটে খায় স্তুপাকৃত পচেধরা ভাতের উপরিভাগ, তলায় যেন বিষ, রাস্তার খড়খড়ে ফুটিফাটা, যেখানে জল জমে, মরা শালিকপাখিও। সন্ধের ম্যাগনলিয়ার অরেঞ্জ স্টিকের কমলা রাংতায় নিম্নবিত্ত স্বাদবদল। অনেক কষ্টেও তালাত মামুদের রেকর্ড খুজে না পাওয়ার দুঃখ না কি ছানিপরা চোখের স্থবিরতা, কোনটায় যে মনখারাপ সে প্রশ্ন ভালবাসার সিল্ককাট ফুঁকে চলা বৃদ্ধের সামনে তুলে ধরা সম্ভব নয়; বরং ভাবা উচিত কেন তিনি আজও একদৃষ্টে উত্তর আকাশে চেয়ে থাকেন, শব্দছক মেলান প্রাত্যহিক, এবং ট্রামলাইনে বরাবর কেউ একমনে হেঁটে গেলে স্মিত হাসেন নিসঙ্গঃতায়।  

বৃষ্টির অকালবোধনে শরীরে ঝাঁট লাগে, প্যান্টের গোড়ালিতে দানা দানা জমে গাঢ় ঘনত্ব। তারাও ওপরে উঠতে থাকে, অনির্দিষ্ট ক্ষিপ্ততা। ভোর সাড়ে চারটের মিয়াঁ কি মলহারের চমৎকৃত অশ্রুধারা। কেউ তাকে উঠতে বলেনি, সরে বসতে বলেনি, বলেনি কোথায়-কবে-কখনের গোলোকধাঁধা পেরিয়ে রাস্তায় দাঁড়াতে। দাঁড়কাকগুলো নিঃস্ব হয়ে পথে দাঁড়িয়েছিল, শব্দ করেনি, কিছু শোনা ও যায়নি। সাইনবোর্ডের, ইউরিনালের আলোরা চুপ থাকেনি, একটানা বকে গেছে মদ্যপ, কেউ শুতেও বলেনি ওদের। শেষ ট্রেন আসেনি, কাদালাগা চোখের পাতার শ্বাস, ঝিমধরা ঝিঁঝিঁ ধুধুল, লতার আড়াল থেকে সঙ্গত দেবে বিস্তীর্ণ ফুটপাথ জড়িয়ে সোহাগ করা বিহারি মজুরকে, যে আগের রাতে ঠায়ে দাঁড়িয়ে দেখেছিল বন্ধ লোহার গেটের কঠিন আস্তারন। রং বদলাবে ঝিরঝিরি, অপলকে চমকে উঠবে উল্লাস, কাঁচে মুখ চাপবে, অবদমিত, রগের দপদপ। চাকার দাগ, পানের পিক, পেরেকের জং, মাসিকের প্যাড, পাকোড়ার হাড়, বিদেশের মদ, জীবনানন্দের লাশ। ওদের কেউ থাকতে বলেনি, ঘুরে তাকাতে বলেনি, যেমনটি চলছিল তেমনই - নিরবিছিন্ন, আলস্যতারল্য, মৃত্যুর নির্যাস।  

দিনবদিনের পোড়া দুধের সর যেমন ভগ্নপ্রায় কেটলি থেকে প্রাণপণ অবিছ্যেদ, তেমনি বৃষ্টিরাতের রুপকথা আর নিকশকালো শহরে আলোকিত বাদানুবাদ। সিকনি গড়ানো জ্বর, দ্রুতগতির হেডলাইট, কাঙালের অনিদ্রাযাপন। প্রাচীন পুকুরজলে কালের গভীর শ্যাওলার মতই শুষে নেবে সব, নিয়মমাফিক, এ শহর। 

যাইচ্ছে, বাগেরা বাগেরা ...

ডানে মেঘমল্লার, আর বাঁয়ে ফটিকচন্দ্র
সন্ধেবেলার পাপরি-চাটে ভিক্টোরিয়ার গন্ধ
তেমনি বুঝে মুক্তি খোঁজে ভোরসাভেরার পিত্তি
ধুন সেধেছে বেগম বাহার, কুলকুচি নিমিত্তি
ঘেউ জেগেছে নিয়ম-মাফিক, দুধ রেগেছে চিল্লিক
দেওয়াল জোড়া প্রাচীন পোকা, নেটে পরম বিল্লি
রাত্রি নামে বর্ধমানে, অঝোরধারার পশলা
নিম্নচাপের গরম হাওয়া, দেদার রঙের মশলা
কাঙালকাতর, পয়লা ভাদর, হলদে আলোর তাপ
চিনবি কিনে, সেফটিপিনে, বিচ্ছিরি কিংখাব
ঢের দেখেছি অক্ষরমিল, শরীর ভাঁজের স্নান
ঢিল ছুঁড়েছি অসাবধানে বিশ্বামিত্র-জ্ঞান
এই ডাঙ্গাতে কালবেলা, আর হাজার ধাঁচের কিন্তু
ঐ ডাঙ্গাতে কুলুঙ্গি ঠাই, বিষাদ বানীর সিন্ধু
সদ্য জ্বরে ভেংচে মরে মনফকিরার যক্ষ
দপদপিয়ে জ্বলুক তবে আলগা উপলক্ষ
দাপিয়ে বেড়াস, কুড়িয়ে খানিক বক্ষসুখের ঝিনুক
চলুক তবে সুরপেয়ালা, মরনওয়ালা , আদর-জ্বালা,
                  আব্ডালে সে খুশির রাস্তা চিনুক ।

Of Low Roofs And A Wider Berth

What do you call it? The steep chances of dilemma. Convulsive creatinin. Hypermetropia, ha ha!

It is better to deal with wide-angle watermarks and closet spaces. It has long been affairs of taking chances and calling it a day. Vaguely, those were blunt disturbances in the face of imminent well-being, thicker wads and thinner esteem. Of convincing others and dying out of self-pity. 'Yes, I, too, am here, though I don't know why I wanted to get here in the first place.'

I like finding myself with an octogenarian dealing with Sishir Bhaduri and his days with Rudraprasad. Of finding the blurred inks on a troubled postcard. Of helping with Calibre and Penguin exchanges. Of knowing people and getting words spread. In finding myself with the erudition of Passive Revolution, neo-liberalisation, Musalman-nama, Sirimavo Bandarnaike's troubles, chicken-fried-rice and mentions of pig's progeny, in the same space. Of counting grayed walls of stagnant souls of Sarat Bose Rd. In tensed faces and anguish semblances. On lighted stage with crass innuendos and brightest perversion. Of passing days and counting time. From a familiar cell number. "Dept."

You need proper ventilation to pour yourself out. You don't need to see the faces. You don't need to recognize names. Some smartphone glows and unnamed camaraderie. It's better to be in the dark, no one cares about your happiness, or why you are smiling in feverish melancholy, or profound detachment.

The glimmering pitch of roads will smile. The rains will shine. The winds will rush.
For this too shall pass.

In peaceful contentment.

__________________________
Turn the page. Unclear lenses. Rain in the city.  

Parts Of The Whole

This present day, this era of post-modernist, post-existentialism philosophies, tremendous cultural and social confluence, the period of staggering technological and scientific thoughts and processes, our lives, our cumulative stories gravitate towards some kind of unification of ideas, the coalescence of streams towards a greater truth. Maybe seeking to answer interdependence, validity of soul, or of life and death. The age-old adage of summation of parts being not as good as the whole itself assumes concrete structure of its own, for the parts can communicate and interconnect with each other to achieve a purpose in the entirety.

Ship Of Theseus serves as a springboard for such discussions, and remains widely ambivalent in its approach as whether it justified its title. A film attempting to seek discourses and conversations on such philosophical grounds, on a matter that at best can barely etch the topic of discussion in feeble strokes even in its 143 minutes of runtime, firstly has to set its agenda clear and loud and then drive home a point. Having stated this, it remains a frighteningly titanic task to attempt, let alone achieve. So bare sermonizing was excepted throughout. It is there, but not the regular fare.

You might ask, who talks like that these days? But then the folly is ours to bear, that we don't want to tread that path at all. If the auteur presents you a facet that is intellectually stimulating we tend to dismiss it for being not cinematic enough. Firstly, cinema, the immersive experience that it is, is not only scenes but definitely words too. Our visual faculty responds well and is far adaptive than the others but there is no harm in emphasizing on spoken dialogues trying to present the notion itself. Secondly, the subject matter deserves a kind of background matter for the audience to chew upon, as the essence is not some common or easily perceivable idea which is often dealt in mainstream/ alternate artforms but a huge body of thought. Some statements and textbook monologues were in order. Thirdly, I feel the director held the reins enough to balance between acknowledging audience's intelligence to appreciate and stating his ideas in barest minimum words. Let not the film make you feel dumb, 'cause if it did then you are probably trusting your Southern rip-offs a tad too much.

It is rich in its scenes and sounds. The crescendo attaining its peak as the blind photographer gains her eyesight which alienates herself from her art, failing to capture a busy cityscape, and ultimately collapsing back to 'dramatic' blindfold, and the hum and buzz silences out peacefully narrates a perfect scene with sounds only. Music by Naren Chandravarkar provides solace in times where introspection is a necessity and drama is just a bystander. Some good humour also finds place in Charbak's quips, the Marwari pretenses of casualness, and even for most of us, the realistic depiction of courtroom proceedings. The erudite, articulate monk Maitreya's (the fantastic Neeraj Kabi) banters with his protege set in the road, where walls have lend themselves being revolutionary graffiti and urban disenchantment, as the duo delves into religious emancipation being an answer to moksha assumes larger context. This scene, among few others spread across the three stories, are lengthy and rich in dialogues, and without music or artificial sounds jutting in. Nature and surroundings gain importance - the panoramic skyscraper-views, or the rain washed earthliness or gigantic rotatory windmills casting shadows, like the cycle of causality, the soundless scheme of Stockholm or the stifling bylanes and deadends of search in closeted slums, marking futility of search and purpose are pieces of brilliance. As Maitreya undergoes physical agony due to failing health, days rotate into nights, his fabric breaks and blackness descends on his skin and calmness, there are two very poignant images of lush green foliage being caressed by sweeping mellow winds, which dance and change forms, shapes to the tune of greater force. One of the images appear on the onset of his disease, the other when the suffering becomes untenable. Two apparently simplistic captures from nature, but presenting an vision that develops the idea like nothing else.

And then there is the soulful Naham Janami. The three different stories, which ultimately achieve convergence, have varying degrees of cinematic quality, mainly writing, with the  second being profound piece of cinema made in modern times, in India. One probably wishes the makers to attain similar graphs with the other two as well, because it might appear the first and the last being prologue and epilogue to the epicenter of the film, even though all are thematically linked and properly constructed.

This is not a discussion about the subject matter of the film - and numerous forums can be formed to dissect the central theme, the paradoxes as presented, the parasitic or symbiotic manifestations of life, the final scene of Plato's cave as the ultimate or beginning of transformation, or even in-your-face issues like animal testing, illegal organ trade or even the futility of materialistic purview as against holistic attitude towards society and greater good. Because, as Anand Gandhi and his team wanted, the film just creates ripples to bring forth a wider wave in these matters of wider significance. Not answer them, not simplify them, but merely to raise them. This is a trip worth taking, on high sails.

Untitled #4

Blinks and misses, blinks and misses, blinks and misses.
Suddenly fresh echoes were felt on cheeks. They ruptured on the upper lips, upper teeth, upper scales of inner soul. The skin trembled. The cortex shrugged, grew heavier. 
The flying ships took sail. All was violent, all was bright.  
The directions lost their smokescreens and voices lost their thought. Others ran haywire. Blocks run into boxes, squares masqueraded with violence of yellow beams, lights. They receded into the grasps of Diamira and breathed right in the shies of Mirsaza. No matter how much to talk and how much you stutter, the white blinks never paused in prayers. We didn't shook them.
The mass of ghoul danced and laughed, spoke and spoke while ravens rolled down. The throbs silenced the motors and troubled the scantily clad -  
Few walked past with impolite nonchalance. Others were busy abusing their mothers, and thousands before them. Shrill fears were heard. All was bright.
I walked back a few steps with the incoming wave, charges by shapes. The waves crashed. The shapes mastered their ordinariness that comes with incessant possibilities. The lovers nodded in unison. Sickness and see-saw.
She saw.
This too shall pass, into insignificance. 
The incessant urban daylights of modern highwaymen and waylaying enchantresses are paved with rapidity of blazing sanity and the charm to speak in signs and designs. The cosmic Aphrodite, in her swift brushes of kindness, smiled in cheerful abundance while sleep was just a fair kiss way, of the nocturnal rockets that wither into smiles and nothingness.
Dust, and echoes.

Corrigendum : There has been a few violent ones, you know it. But better to keep them as they are. What's with a few follies against a bliss of worth. :-) 

চুপ, একদম

ব্যাপারটা কোন আইভরি-টাওয়ার টেনিদা-নাক হওয়া নয়, বা বুর্জোয়া-বাদানুবাদ, "হই তু উরা, তু আমরা নৈ ক্যান" এর ফোড়নে সাঁতলানো টাইপ, রাদার নুন্যতম শিষ্টতার।

শেষ বসন্তে আমাদের গায়ে বিজগুড়ি বেরলেও তাতে কালচারের ছাপ থাকে, স্বাভাবিক। ছেতরে ভেদবমি হলেও তাতে শৈল্পিক নকশা লক্ষণীয়। শনিবার সন্ধ্যেতে বাথরুমটা পরিষ্কার করার দায় পরলেও ঋতুপর্ণের   ওপর জোর আলোচনা হবে শুনেছি, স্যার রবিন নাথন কে নিয়ে সিনেমা করেছে, প্রচুর গান শুনিয়েছে ঐ ফিলুমে, মানেই জোর কেত।  মালটা তার ওপর শেষদিকে মেয়ে সাজত, মানে যৌনতার গরমগরম চাকুমচুকুম। ভায়েরাভাই কে কল লাগাই, অনেকদিন ঘুরতে যাওয়া হইনি, বউ চিল্লাছে, বাচ্চাগুলো সাউথসিটির এসি খেয়ে ক্লান্ত।

কি বললি? ফ্রি? মানে কিসসু নেবে না?
তাপ্পর চোখের বালি ও বিনি পয়সায় দেখাবে?! বলিসকি!
পাঁচটায় শুরু, ধুত ছটার আগে শুরুই হবে না! ঢুকতে দেবে না মানে?! ফ্রি তে দেকাচছে মানে মাথা কিনে নিয়েছে নাকি?!
তাই শুরু হয়ে যাওয়ার পঞ্চান্ন মিনিট বাদেও ঢুকে সিটের জন্যে হলের স্বেচ্ছাসেবকের সঙ্গে ঝগড়া করব, আলবাত। ওখানে বসব না, বেশি ঠাণ্ডা লাগছে, এখান থেকে স্টেজের বাঁদিকের বুড়োর কান ছাড়া কিছুই তো দেখতে পাচ্ছিনে।
আরে সরুন দাদা, বাচ্চাটা টয়লেট লেগেছে।  ও দাদ্দা, কলছার কত্তে এইছি। ছেলেকে আমাদের ঐতিহ্য্ সেকাতে হবে নাহ? দেক বাব্বা ঐ টাকমাথাটা দারুন কাঁদিয়েছিল, বিসাল সিনেমা করে (ছেলে না মেয়ে জিজ্ঞেস করবিনে, হারগিস)।
শুনছো, দোসর অত্যন্ত ভালো, যাকে বলে, সুন্দর বই। আরও কয়েকটা ভালো বানিয়েছিল, ঠিক মনে পরছেনা। ও অঞ্জনদা, অনেক তো বকলেন, এবার বেলাবোস শোনান না! এই রে, ইংরিজি তে বলে নাকি, বিরবির কিন্তুকিন্তু।
আর আমি ভাই বিসা-আ-আ-আ-ল ব্যস্ত লোক, হু হু, সামলে। তোকে শালা দুনিয়ার রিংটোন শুনিয়েই ছাড়ব -  শ্রীহনুমান, পিটবুল, শ্যামাসংগীত, ডিস্ক হুরুমতাল - গ্যাসবুক হয়েছে, মাকে হলুদ ট্যাবলেটটা খাইয়ে দাও, মাল ডেলিভার হয়ে গেছে স্যার। এই ফাঁকে জোরসে ম্যাসেজ করি তো কতগুলো, ডেলিভারি টোনের ও কি বাহার, আরে আমি ভাই বিসা-আ-আ-আ-ল ব্যস্ত লোক, বিসা-আ-আ-আ-ল।
আবার ও কি, বলে নাকি বাঙালির প্রান্তিক যৌনতা  সম্পর্কে বেসিক আইডিয়াই নাকি নেই? সেক্স আবার জানার বিষয় নাকি! ও তো খালি করতে হয়। তাও যদি বুঝতুম রেগুলার ব্যাপারটা - বাদ দিন, কাটান। ঋতুর ফ্লিম নাকি বুজিনি, ধুত্তোর, রাইমাকে দেখে সোহাগ করিনি নাকি!
এই রে, ওইদিকটা ফাঁকা হয়েছে, ধর ধর জলদি সিট ধর, রুমাল পেতে রাখ, জলদি।

 না, উত্তেজনা থাকা খারাপ বলছি না, সুযোগের ব্যবহার সবসময়েই করা উচিত, ফ্রি'র আরও বেশি। পরিবারের সাথে দল বেঁধে উল্লাস, একশোবার। পরবর্তী প্রজন্মকে আপনি ছাড়া কে শেখাতে পারবে, তুমুল দায় বর্তায়! এলিটিজমএর রোয়াব দেকাছিন্না। কথাটা, আগেই বলেছি, হল শিষ্টাচারের। হলে ঢুকে প্লাস্টিকের মোড়ক ছাড়িয়ে আওয়াজ করে কামড় মারা, ফোন বন্ধ রাখার দায় না নেওয়া, পাবলিক স্পেসে ন্যূনতম সৌজন্যবোধ টুকুও না দেখানোয় প্রচুর কালচার ঝলকায়, বোধহয়, জানিনে। আর, জোরসে সবাইকে নিজের মত জানানো, মেনলি তখনই যখন সাইলেন্সই কাম্য।    
 
হ্যাঁ আপনার মত থাকতেই পারে। যেমন এই যে আমি ক্যালানেও দু ঘণ্টা আগে পর্যন্ত 'এক্সিস্তেনশিয়ালইজম কি? বিবাদি বাগের মোড়ে তা পাওয়া যায় না কি? খাব না চটকাব?' ন্যায় বিবিধ কোশ্চেনমার্ক ঝুলছিল তা গুগলিয়ে অমনি উধাও, একুন সাত্রে নিয়ে চোখা জ্ঞান শানাব, বিষাদসিন্ধু বেসড ছড়া কাটব কাটব - তা সবই হাতের কাছে নিমেষ ইনফো, আর এই (হু)যুগের উদারি-স্মার্টনেস, খুল্লামখুল্লা। তাকে বৈদগ্ধতার সুমহান লক্ষণ বলে ভাবা উচিত নয়। কারণ একটি বিষয় সম্বন্ধে সম্যক ধ্যানধারণা অর্জন করে তা নিয়ে বিতর্কে অবতীর্ণ হওয়ার মধ্যে যে গভীর প্রক্রিয়া আছে, তা ঠিক ল্যাদারুস, এম-সি-ক্যু জ্ঞানগাম্বু, ঐ-হল-এক মানসিকতায় সুট করে না। কারণ প্রক্রিয়াটি চাপের, গম্ভীর ও হিসিচেপে বসার মত অধ্যাবসায়ের প্রয়োজন। কে খাটবে?

তাই আলগোছেই বাতেলা মারি, না হয়। ফ্রি'তে।

_____________
এসআরএফটিআই, হুজুগবাই, ধাঁইধপাধপধাঁই।

Of An Invisible City #1

There are choking rivulets that wander into dried napkin shreds, crumpled notes to self and dead rats, carefully avoiding muddy silts and choosing the narrow lanes of sorrow instead. They prefer the loneliness that comes with gloom of age and let-down agonies, the infrequent west wind and those ordinary blue raincoats. And just like fortunes escaping the clutches of that blind wanderer travelling in a mist of ice and drizzle, they too shall forget their itinerary, just to wander into some unseen colonies of flowers and garbage. If you smell of such rivulets, you know you have stepped in The City. 

And on those rounded-off corners of the pavement where Shop with Huge Cobwebs share its space with the Store with Yellow Lights, brown-skinned boys and their sickly fathers with dark rings on forearms and souls could be found squatting, staring silently at how their reflections on the puddles change with every falling raindrop. Two sluggish citizens would reprimand them in the shade of the day for obscuring the images of elegant mannequins in red-painted boxes that run up and down the City. Few impatient jugglers, whose houses are just plastic sheets of nothingness and who feed themselves at cold, cold sweetmeats that turn their teeth into yellow stones, would make a mess while catching something from the skies, believing them to be diamonds. Soon more people join in, bringing with them their tickets of circus, peanuts and oily nostalgia. Grief too, maybe. Mothers would soon call out for their daughters in hoarse tones from the kitchen windows, as trailing scent of night's dinner would waft through the entire City, bringing forth lizards and lovers, making all watchmakers envious, putting loners to shame.  

You cannot judge The City by its damp bricks which house perennial tears of failure. Surely, failure flows through the drains and waterpipes even when there is no rain, no sun.  And if one is so determined to turn The City upside down and check its entrails, you would find slight pores and buds through which centuries pour its fluids. Slimy and acrid if you are wearing those softest linens with threads of golden hue, thick and heady if you still love The City's wet greenery. 

On such days when fireflies doze on peeled-off paints of diminutive structures spread in a pattern across The City, people rush out of their wooden doors and activities just to stare at how beautifully the suicidal raindrops form a pattern at the luminescence of the tall streetlights. Children still draw imaginary boars and newts, mountains and princesses on transparent sheets which float on The City's heavy air. However the rain loves the drunkards who dedicate alternate couplets to The City and cry for Her decaying grace, just to frantically run into some weird bylanes and broad thoroughfares for cognizance.

And She will give love a pat on the back and show them the alley they always wanted to go but never had a chance before. 

Of Half Glances

She smells of rain, Elven, and speaks of grass
She walks by time, sublime, and smiles innocuous
The never or not, the overshot, the sight of green
Of red or blue, long overdue, blessed unseen.
  
Is the gift of Rome, monochrome, the trust of wood
In starry nights, fireflies, misunderstood
I think of haste, summertaste, or the blood of blind
Well whatever, yeah, whatever, nevermind.

_________________
Footnotes : 
(1) " I'm standing on a ledge and your fine spider web
       Is fastening my ankle to a stone. "
(2) " রাত্রের আলো তুমি, ভিখিরির তেরপল ... 
       মাতালের ঘুম খেয়ে স্পিড তোলা বাস ...
       বালিশের খোলামাঠে শ্রাবণের লাশ " 
(3) ----------

অসহায় স্বপ্নদর্শন-বিদ্যাবিষয়ক

আমাদের রেগুলার হাপিত্যেশ আর কুলীন বাদামভাজার মধ্যে যে কটাস করে চৌচিরের প্রথাগত লেনদেন আতাগাছের তোতার মতই প্রাণপ্রাচুর্যে উথালিপাতালি ও নোনাবালির মতই উরিব্বাপ নোনতা, তা তর্কের খাতিরে ব্যায়সাপেক্ষ তো বটেই । তাই এই পরের আসমানি কালো কবতে, যাতে কবি হাতেনাতে ছবি এঁকেছেন, দীর্ঘক্ষণ সময় ধরে নিজেকে খিস্তি করেছেন, এবং শেষ পর্যন্ত বুঝিয়েছেন ব্রেন-ব্যায়াম তাঁর পক্ষে নির্দলের পঞ্চায়েত নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভের মত উজ্জ্বল । 

তোরে আমি শাড়ি দিব, খাঁজকাটা বড় কলসি

মায়ের দিব্বি আমি তোরে সত্যিকথা বলসি

ধুত্তোর! এর'মভাবে এগারোনম্বর পঙক্তিটি উড়ে, জুড়ে বসবে, জান্তেম নি । এই জন্যে বাবার প্রসাদ লিগালাইজ করা উচিত, সর্বজনউন্নতিপ্রকল্পস্বার্থে, মানবজাতির এভিএশন চরিতার্থে। অশালীনতার ও তো একখান শরীর থাকে, না কি? তাই পরের পার্ট -

মাখন দিব, দুধ দিব, চাইবি যতেক লঙ্কা 

রাত্রিবেলা সোহাগ দিব ( ধুত্তোর আশঙ্কা!) 

আবার ধুত্তোর কীসের? লঙ্কাই বা কেন, বাঙ্গাল নাকি! শিতলা যয্ঠীতে নিউ পারুল অর্কেস্ট্রা খাসা কোকিলকণ্ঠী "ঝাল লেগেছে (x২) ঝালে মরে যাই  (x২)" নামিয়েছিল । বসন্ত কেবিনে যেই সেদিন মোটা মামলেট খেতে ঢুকছি অমনি মহেন্দ্রকণ্ঠে, "চুতিয়া, করাত গলায় রেখে পরের লাইনগুলো লিখিয়ে নিতে হবে না কি বাছাধন!" অতএব, বিধানসরণী থেকে ২২১ ধরে সোজা তিব্বত । 

আমি যামিনী তুমি শশী হে

কি ঝিলিক দিচ্ছ হে ম৺সিয়ে 

"একটু মাংসটা চেখে দেখবি, রেঁধেছি কষিয়ে!" বালাই ষাট ! পাঁঠাকে যে  অবজ্ঞা করেছে তাকে বর্ষায় আমর্হায্ট স্ট্রীটে চুবিয়ে নরকের কোথায় ফেলতে হবে তা দান্তে-ও লিখে যাননি । তাই সুরুয়া টা সুরুতসে লিপটিয়ে যেই না পর্ণগ্রাফির আঁচিল চুলকাচ্ছি অমনি কুত্তাগুলো ভোররাতের রেওয়াজ " নিঝুম সন্ধ্যায় ক্লান্ত পাখিরা, বুঝিবা পথ ভুলে যায় - ইত্যাদি" গেয়ে মেটিংধ্বনি আউরালো । এখন তো পচা ভাদ্দর নয়, তাহলে ক্যামনে?! 

ভয় পেয়োনা, ভয় পেয়োনা, আমি তোমাকে মারব না

চটুল চমক দিচ্ছে ধমক, বিকিনি পরতে পারব না

ধ্যার, আজকাল দাঁড়িপাল্লার নিচে এত ম্যাগনেট লাগানো থাকে না, কোনকিছুরই মুল্য বোঝা দায় । এক্সেপ্ট দাড়ির প্রাইসভ্যালু, তর্কাতিত কেতাসুলভ ও দেবতাসিদ্ধ । বালিগঞ্জে বাসে "এই তো মানিকতলায়, দাঁড়া, পাঁচমিনিটে ঢুকছি", দাঁড়কাকও বিলুপ্তপ্রায় । তাই এই রাত্রিচৌপ্রহরে খানিকবৎ দাড়ি, থুরি, দারই, ধুশ, ডারি, আবে, দাড়ই, ধুচ্ছাই, দারী ... 

জোরসে ঘুম লেগেছে । আশি । 

Of A Regular Absentee

Let's keep all our clearcut martyrdom in zipped glycerines and muted trivialities, our inconsistent rainfalls in black syllables and sharp roadblocks, our dying notions in stale headlines and oversized bedrooms, our bland conversations in sharp failures and brighter nothingness -

Why did he do so? 
Why didn't he? 
Wasn't he meant to? 
Did he fall asleep? 
Was he missing his verdigris scarf? 
Didn't his shoe fit him perfect?  
Did he miss the bell, the dog barks? 
Was it the shadow that pestered his frown? 
Did they serve him the severed head of the black stallion in a sliver-rimmed plate? 

The combs gathered. The files seethed. The noise echoed. 
The spring slept. The roads winked. The ships jumped. 
The sweat sailed. The voice burnt. The choice faded. 
The beast shrugged. The imposter flew. The orchids grew. 
The scenes drowned. The idiots got lost. And maybe got found.

And you are shoved into your throat the daily observances of pathetic lunatics, breezy cougars, and cheap suitmakers who travel in the thickets of Alaskan dreariness or clamped-down autocracies of woebegone Communists, or even wake up to howls of famished cats, underdogs or African molluscs when they search for dirigibles painted with Ten Commandments, LedZep ballads and bestial mockeries while fabled gunmen in gold-lined Aviators check for your vital fluids or dilating pupils or dysfunctional cerebellum at the dead of your most violent night.


____________________
Am I the only one? Am I the only one? Am I the only one? 
*insert appropriate insignia of fallout burden, stale habits and unrectified ideas*

Untitled #3

অকস্মাৎ ভুলের মত, বা অনবরত বিপর্যয়
জ্বালা জিনিস, সুনিবিড় আতঙ্কে, অবহেলায় ঘটে চলে কয়েকমাস আগের মতই
তাত্ত্বিক আলগোছে গিলে নিই খর্বকার কৌতূহল, নরকভোগ,
বা দিকবিদিক সাইরেন, ঠোঁটচাটা পরিণাম
ভ্রান্তিলিপি লেখা আছে সর্বনামে ।

অথবা চাওয়া কোন কালে, কোন এক মুর্খামি অভিলাষ
নিছক গৃহস্থের দুছটাক সূর্য বা অপরিচিত মুগ্ধতায়
লাল মাখে সাবলীল, ফিক হাসে চারিপাশ
চুপ থাকে চাহুনি, দূরে দাঁড়ায় অপেক্ষা
বর্ষার ঝঞ্ঝায়, শ্রাবণের চিৎকারে ফিরে ফিরে আসে
( কে যেন বলেছিল) দেবতারা তাকে ভালবাসে ।


______________________
দু'চার কথা এবং third person plural(?) 

Of Ruminating Lolita

(WC)

A gift had arrived in a thermocole encasing, along with a letter. The diamond-encrusted dial of the watch shone with an intent of apology. The letter said so, in hand-written words; however, starkly with a pallor of no concern at all.

“Lolita,

Leave was denied.
Will try to return next month ...”

She spent that afternoon disconcerted, toying, breaking the encasing into million pieces,globules floating all around, love lost.

“Mister,” she later came to my apartment, “can you help me clean my mess?”

The heavy-seated eyes sought embrace frantically.

Then, unconsciously,she uttered, “Maybe I should set them to fire. It’s easier, swallows everything quickly.”




Cornerstones :  Married Lolita - thermocole - confinement - voyeuristic love.
                       Approx. 100 words.
                     

অশরীরী

(WC)

তখন একটা নাম ছিল, ধাম ছিল, বর্ণ ছিল, গোত্র ছিল, ধর্ম ছিল। উঁচু-নিচু ছিল, ম্লেচ্ছ বর্ণ ভেদ ছিল। মনিবের রক্তচোখ ছিল, গরিবের নরকভোগ ছিল। ওদের ওই ছিল, আমাদের এই ছিল। ফার্স্টক্লাস-থার্ডক্লাস ছিল।

হঠাৎ ঘটনাটা ঘটল। পুরোদস্তুর অকস্মাৎ। ভুক্তভোগী সকলেই।

সকলেরই আগের সবকিছু চেঁছেপুঁছে সাফ করা হল। পুরোপুরি।

প্রান্তর জেলার রেলগাড়ির দোমড়ানো-মোচড়ানো লাশের ভেতর রক্ত মিশেছিল শূদ্রর, চামারের গোটা পরিবারের, আর রংদার উচ্চর্বগীয়দেরও । 

এখন সবার অবয়ব বেঁচে স্রেফ একটা সংখ্যা নিয়ে-কপালে দেগে দেওয়া। কায়াহীনের কাহিনী।

তুমিও দাঁড়িয়ে দেখলে, আমিও দেখলাম।